News Desk : সাম্প্রতিক বছর গুলিতে বিদেশে শিক্ষা বৃদ্ধি পেয়েছে, আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী তালিকায় ভারত সর্বোচ্চ স্থানে পৌঁছেছে। বিভিন্ন সংস্কৃতির সঙ্গে যোগাযোগ, কর্মসংস্থানের সুযোগ, শিক্ষামূলক কর্মসূচি, বিশ্বাসযোগ্যতার কারণে আন্তর্জাতিক শিক্ষায় শিক্ষার্থীদের আগ্রহ বাড়ছে। অসংখ্য বিকল্পের কারণে ভারতীয় শিক্ষার্থীদের গ্লোবাল এডুকেশনের প্রতি ঝুঁকি বাড়ছে। একাডেমিক অ্যাডভেঞ্চার শুরু করার আগে, যত্নসহকারে পরিকল্পনা করা প্রয়োজন। বিদেশে অধ্যয়নের কথা বিবেচনা করার সময় ছাত্রছাত্রীরা যে প্রবণতা ও বিষয় গুলি মাথায় রাখা উচিত – —
১. পোগ্রাম কন্টেন্ট: শিক্ষার্থীদের বিদেশে স্থানান্তরিত হওয়ার প্রাথমিক কারণ হল শিক্ষার কথা বিবেচনা করে, যদি তারা তাদের লক্ষ্য অর্জনে সফল হতে চায় তবে কোর্সের বিষয়বস্তু যত্ন সহকারে পরীক্ষা করা অপরিহার্য।
২. একটি আন্তর্জাতিক দৃষ্টিভঙ্গি বিকাশ: শিক্ষার্থীরা বিশ্বব্যাপী দৃষ্টিভঙ্গি বাড়ানোর চেষ্টা করে যা তাদের শিক্ষাগত অভিজ্ঞতাকে বাড়িয়ে তুলবে এবং তাদের আত্মবিশ্বাসী করে তুলবে। বিদেশে বসবাস এবং আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের সঙ্গে মেলামেশা তাদের বিভিন্ন অভিজ্ঞতার মুখোমুখি করে এবং তাদের দৃষ্টিভঙ্গিকে বাড়ায়।
৩. একটি আন্তর্জাতিক ডিগ্রি প্রোগ্রাম বেছে নেওয়ার সময় সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলির মধ্যে একটি হল শিক্ষার্থী কোন ক্ষেত্রে কাজ করতে চায়। অধ্যয়ন কর্মসূচি অনুসরণ করে দেশে কর্মসংস্থানের সম্ভাবনা সবই বিবেচনা করা উচিত।
৪. যে শিক্ষার্থীরা বিদেশে পড়াশোনা করতে চায় তারা ভর্তির আবেদন প্রক্রিয়ার কথা বিবেচনা করে কারণ আয়োজক দেশের নিয়মকানুন, ভিসা প্রক্রিয়া এবং আইন তাদের বিদেশে অধ্যয়নের গন্তব্যের পছন্দের উপর উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলে।
৫. বিদেশে অধ্যয়নরত আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা একটি নতুন দেশের সংস্কৃতি, ঐতিহ্য সম্পর্কে সরাসরি জ্ঞান অর্জন করে। নিঃসন্দেহে, বিদেশে অধ্যয়নের সবচেয়ে বড় সুবিধা হল অধ্যয়নের ক্ষেত্রে বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় অধ্যাপক এবং পেশাদারদের কাছ থেকে জ্ঞান এবং দৃষ্টিভঙ্গি অর্জনের সুযোগ।